আগামী ২৩ আগস্টের মধ্যে লাইসেন্স নবায়ন না করা হলে বেসরকারি হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে সতর্ক করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
শনিবার এক আদেশে এ কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রতি বছর ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর লাইসেন্স নবায়নের জন্য পরিবেশগত ছাড়পত্র, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিস্তারিত বিবরণ, সিটি করপোরেশনের ছাড়পত্র, কর সার্টিফিকেট এবং অন্যান্য নথি প্রয়োজন। এর আলোকে এসব হাসপাতালকে নিয়মিত নোটিশ দেওয়ার পাশাপাশি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কিন্তু এসব কাগজপত্র দিতে পারে না বলে লাইসেন্স নবায়ন করতে আসে না বেসরকারি এসব প্রতিষ্ঠান।
এ অবস্থায় আইন অনুযায়ী বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অবৈধ ঘোষণা করার কথা। অভিযোগ রয়েছে, অধিদপ্তরের কার্যকর কোনো ভূমিকা না থাকায় অবৈধভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে এসব সেন্টার।
২০১৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক পরিপত্রে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের নিবন্ধন ফি এবং নিবন্ধন নবায়ন ফি ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার ও সর্বোচ্চ আড়াই লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এরপর ৫ হাজার হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স করে। বাকিরা লাইসেন্স নবায়ন করতে আসেনি।
জানা গেছে, সারাদেশে মোট ১৫ হাজারেরও বেশি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এর মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশেরই বৈধ লাইসেন্স নেই
Posted ১২:১২ অপরাহ্ণ | শনিবার, ০৮ আগস্ট ২০২০
dailymatrivumi.com | Mohammad Salahuddin