শীর্ষ মার্কিন রাজনীতিবিদ ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরের পর চীন দ্বীপটির আশেপাশের সমুদ্রে বড় সামরিক মহড়া চালাতে যাচ্ছে।
তাইওয়ান সময় বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টায় চীনা মহড়া শুরু হবে। কয়েকটি এলাকায় এটি চালানো হবে দ্বীপের মাত্র ১২ মাইলের মধ্যে।
প্রতিক্রিয়ায় তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই বলেছেন, তার স্বশাসিত ভূখণ্ড ‘পরিকল্পিত সামরিক হুমকির’ সম্মুখীন।
পেলোসি তাইওয়ানে একটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু বিতর্কিত সফর করেছেন। চীন দ্বীপটিকে তার একটি বিদ্রোহী প্রদেশ হিসাবে বিবেচনা করে। এ কারণে পেলোসিকে এ সফর না করার জন্য হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছিল তারা।
ঘোষিত মহড়াটি হবে তাইওয়ানের আশেপাশে চীনের এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় সামরিক অনুশীল। পেলোসির সফর ঘিরে এটাই বেইজিংয়ের এ পর্যন্ত প্রধান প্রতিক্রিয়া। তবে এটি দ্বীপটির সঙ্গে কিছু বাণিজ্যও স্থগিত করেছে।
চীনের মহড়াটি ব্যস্ত নৌপথে অনুষ্ঠিত হবে। বেইজিং বলেছে, এতে দূরপাল্লার তাজা গোলাবারুদ নিক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
তাইওয়ান বলেছে, তারা বুধবার তাদের আকাশসীমায় পাঠানো চীনা যুদ্ধবিমানকে সতর্ক করার জন্য নিজেদের বিমান ওড়ায়।
তাইওয়ানের সামরিক বাহিনী অজ্ঞাত কিছু বিমান ( সম্ভবত ড্রোন) দূরে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ফ্লেয়ারও (অগ্নিশিখা) ছুঁড়েছিল। সেগুলো মূল ভূখণ্ডের কাছাকাছি অবস্থিত কিনমেন দ্বীপের উপর দিয়ে উড়ছিল।
Posted ৩:৪৫ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৪ আগস্ট ২০২২
dailymatrivumi.com | Mohammad Salahuddin