করোনার ঝাপটায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে গত বছর প্রণোদনার এক টাকাও বিতরণ করা হয়নি। এ বছর আবারও লকডাউনে প্রায় অস্তিত্ব সংকটে ক্ষুদ্রশিল্পে আঁকড়ে বেঁচে থাকা মানুষের। চলমান পরিস্থিতিতে করোনাকে সঙ্গে নিয়ে পরিকল্পনার তাগিদ উন্নয়নকর্মীদের।
বেকারত্বের অভিশাপ ঘোঁচাতে বাঁশ দিয়ে দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন সৌখিন পণ্য তৈরি শুরু করেন গাইবান্ধা সদরের ভাটপাড়ার তুহিন-পিউলি দম্পতি। নিজেদের পাশাপাশি গ্রামের মানুষকে বেকারমুক্ত করার সেই স্বপ্ন আকাঙ্ক্ষার সবই তছনছ করেছে করোনার আঘাত। পুঁজি সংকটে অঙ্কুরেই বিনষ্টের পথে তাদের স্বপ্ন এমনটাই জানান এ উদ্যোক্তারা।
জেলার এসব ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জীবন-জীবিকা সচল রাখতে গত বছর প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনার এক কোটি টাকা বিতরণ তো দূরের কথা, উদ্যোক্তাদের তথ্য সংগ্রহের কাজই শেষ করতে পারেনি বিসিক শিল্পনগরী।
করোনাকে সঙ্গে নিয়ে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের টিকিয়ে রাখতে পরিকল্পনা ও দ্বিতীয় দফায় প্রণোদনা ঘোষণার পরামর্শ উন্নয়নকর্মী কৃষিবিদ সাদেকুল ইসলাম গোলাপের।
বিসিক শিল্প নগরীর তথ্য অনুযায়ী, জেলার সাত উপজেলায় ৫ হাজারের বেশি মানুষ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের সঙ্গে জড়িত।
Posted ৫:২৯ পূর্বাহ্ণ | রবিবার, ১৬ মে ২০২১
dailymatrivumi.com | Mohammad Salahuddin